মো:আজিজুল ইসলাম (ইমরান)
সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ভোমরা স্থলবন্দর ব্যবহারকারী এসোসিয়েশনের অফিস উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টায় মীর ট্রেডিং এর দো-তলায় ভোমরা স্থলবন্দর ব্যবহারকারী এসোসিয়েশনের আহবায়ক শেখ এজাজ আহমেদ স্বপনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে অফিস উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক শেখ নুরুল হক, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, ভোমরা সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি এস.এম আরাফাত হোসেন, ভোমরা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক প্রশাসন এন্ড ট্রাফিক মো. রেজাউল করিম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আবু সায়ীদ, সাতক্ষীরা চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক আব্দুল্লাহ আল-মামুন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. রেজাউল ইসলাম রেজা, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রফিকুল ইসলাম, ভোমরা ইমিগ্রেশন ইনচার্জ শেখ জুয়েল আহমেদ, মো. শরিফুল ইসলাম খাাঁন বাবু, পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আক্তার হোসেন, মো. আজিবুর রহমান আলিম, ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গাজী আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক মো. আনারুল ইসলাম গাজী, ভোমরা ইউনিয়নের প্যনেল চেয়ারম্যান মোনাজাত গাজী প্রমুখ। এছাড়া ভোমরা স্থলবন্দর এসোসিয়েসনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন অব্দুল হান্নান,আব্দুল মতিন, সামছুদ্দীন গজনী বাবলু,আ: রহিম, এনামুজ্জমান,নুরুল ইসলাম, মোহসেন কবির, আ: খালেক, বিকাশ চন্দ্র সরকার, জহুরুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, আসানুল্লাহ সহ আরও অনেকে । ভোমরা স্থলবন্দর ব্যবহারকারী এসোসিয়েশনের অফিস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি রবি বলেন, ‘ভোমরা স্থলবন্দর জেলা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দরকে সকলের জন্য ব্যবসা উপযোগি করে গড়ে তুলতে হবে। ব্যবসায়ীরা সরকারকে রাজস্ব দিয়ে দেশের উন্নয়নে অংশ নেয় বলে তাদেরকে নার্য্য সম্মান দেওয়া উচিত। ব্যবসায়ী সংগঠনের মাথা হল চেম্বার অব কমার্স। খুব শীঘ্রই ভোমরা স্থবন্দর সড়কটি ৪ লেনের কংক্রিটের রাস্তা হবে। এছাড়া এখানে একটি থানা ও ভোমরাকে পৌরসভা করার সদিচ্ছার কথা জানান তিনি। বন্দরটি আরো উন্নত হলে এই বন্দরে প্রায় ৪ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে।’ সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জুয়েল আহমেদ।
